“শিক্ষা জাতির মেরুদন্ড”, বাক্যটি মোটামুটি শিক্ষিত যেকোন বাঙালী অথবা আমরা প্রায় সবাই জানি। কিন্তু এর গভীরতা, এর মর্ম আর মাহাত্ম কজনই বা অনুভব করতে পারি। আমাদের প্রচলিত শিক্ষা ব্যবস্থা আর এর শেষ পরিণতি কতটুকুই বা আমাদের ভবিষ্যতের জন্যে এই প্রজন্মকে তৈরী করতে পারছে। এই প্রজন্মের শিক্ষার্থীদের কাছে শিক্ষাগ্রহণ, পড়াশোনা এক ভয়ংকর অধ্যায়ের নাম। যেই অধ্যায়ের প্রতি তারা চরম আকারে ভীতশ্রদ্ধ। বর্তমান শিক্ষার পরিবেশ, পরিস্থিতি বিবেচনায় “ফয়জুন্নেছা আহমেদ ফাউন্ডেশন“ গ্রহণ করেছে একটি যুগ সচেতন শিক্ষা ব্যবস্থা। শিশুদের মানসিক আনন্দ- প্রশান্তি ভরপুর একটি ব্যতিক্রমধর্মী শিক্ষা কারিকুলামে এখানে পাঠদান করা হয়। পড়াশোনাকে ভীতশ্রদ্ধ নয় বরং আনন্দ নিয়ে উপভোগ করছে শিক্ষার্থীরা। শুধুমাত্র বইয়ের পড়ায় নোটবন্দি না হয়ে হাতে -কলমে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কীভাবে একজন সুমানুষ হিসেবে নিজেকে গড়ে দেশ- সমাজের, মানুষ মানবতার জন্যে আপনাকে বিলিয়ে দেওয়া যায়, তাই শিখছে এই স্কুল ক্যাম্পাসে। যার স্বপ্নে তিনি সারাক্ষণ বিভোর হয়ে থাকেন। ইনশাআল্লাহ বাংলাদেশে একটা সময় আসবে যখন শিক্ষার ভেদাভেদ ও প্রাতিষ্ঠানিক সীমাবদ্ধতা ছাড়িয়ে শিক্ষার্থীরা আলো ছড়াবে পুরো পৃথিবীতে, মহাবিশ্বে। আমরা বিশ্বাস করি, এবং কাজ করছি। সফলতা আসবেই ইনশাআল্লাহ।
প্রফেসর ড. সামসুদ্দিন আহমেদ (প্রাক্তন ডীন. বুয়েট)
প্রতিষ্ঠাতা চেয়্যারম্যান
ফয়জুন্নেছা আহমেদ ফাউন্ডেশন মাল্টিলিঙ্গোয়াল স্কুল এন্ড কলেজ